আজকের দিন

সি, পি, রামেশ্বমী আয়ার

জন্মঃ ১২ নভেম্বর ১৮৭৯
তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় আইনজীবি, রাজনীতিবিদ্ এবং তিনি ছিলেন ১৯২০-২৩ পর্যন্ত মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির এ্যাডভোকেট জেনারেল।
১৯২৩-২৮ পর্যন্ত তিনি ছিলেন মাদ্রাজ গভর্নরের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের আইন সভার সদস্য। ১৯৩১-৩৬ পর্যন্ত তিনি ছিলেন ভাইসরয় অফ ইন্ডিয়ার এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের আইন সভার সদস্য। এছাড়াও আরোও অনেক গুরুত্বপূ্র্ণ দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন।
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধা।

আমজাদ খাঁন

(জন্মঃ১২ই নভেম্বর, ১৯৪০ – ২৭শে জুলাই, ১৯৯২) তিনি একজন জনপ্রিয় ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং পরিচালক। তিনি ২০ বছরের কর্মজীবনে ১৩০-টির বেশি চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রে তিনি মূলত খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করতেন।
১৯৫১ সালে ‘নাজনিন’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রযাত্রা শুরু হয়। সে সময় তিনি ছিলেন শিশুশিল্পী। বাবার সঙ্গে অনেক ছবিতে ছোট ছোট ভূমিকায় অভিনয় করতেন তিনি। ‘হিন্দুস্তান কি কসম’ ছবিতে একটি ছোট ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে পরিণত বয়সে তার ক্যারিয়ার শুরু হয়। সে সময় তিনি মঞ্চেও অভিনয় করতেন।
তিনি প্রথম বড় সুযোগ পান ‘শোলে’ ছবিতে গাব্বার সিংয়ের ভূমিকায়। ছবিটির চিত্রনাট্যকার ছিলেন সেলিম-জাভেদ জুটি। সেলিম খান তাকে এই ভূমিকায় পছন্দ করেন। তার জন্য সুপারিশ করেছিলেন অমিতাভ বচ্চন। তিনিও তখন বলিউডে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করছেন। ১৯৭৫ সালে শোলে,মুক্তির পর গাব্বার সিং-এর চরিত্রটি তুমুল জনপ্রিয়তা পায়।
ইনকার’, ‘দেশ পরদেশ’, ‘নাস্তিক’, ‘সাত্তে পে সাত্তা’, ‘দাদা’, ‘চম্বল কি কসম’, ‘নসিব’,‘গঙ্গা কি সৌগান্ধ’, ‘হাম কিসিসে কম নেহি’ লাওওয়ারিস, মুকান্দার কা সিকান্দার, সতরঞ্জ কি খিলাড়ী, লাভ’, ‘হিম্মতওয়ালা’, ‘দেশপ্রেমী’, ‘লেকিন’, ‘রুদালি’, ‘পালকো কি ছাওমে’, ‘পারভারিস’, ‘বেশরম’, ‘হীরালাল পান্নালাল’, ‘কাসমে ওয়াদে’, ‘বারসাত কি এক রাত’, ‘ফুল খিলে হ্যায় গুলশান’, ‘মিস্টার নটবরলাল’, ‘সুহাগ’ ইত্যাদি ছবিতে তিনি অভিনয় করেন।
জন্মদিবসে তাঁকে রোজদিনের পক্ষ থেকে জানাই শ্রদ্ধা।

সেলিম মইজুদ্দিন আব্দুল আলি

জন্মঃ ১২ ই নভেম্বর ১৮৯৬
তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় পক্ষীবিদ ও প্রকৃতি বিজ্ঞানী বা প্রাণী বিজ্ঞানী। তাঁকে “বার্ড ম্যান অফ ইন্ডিয়া” বলা হয়। তিনি পাখী দের বহু কিছু নিয়ে “বার্ড বুকস” লেখেন যা খুব জনপ্রিয়। ১৯৪৭ সালের পর  Bombay Natural History Society- র দায়িত্ব তাঁর উপর এসে পড়ে। Keoladeo National Park সহ একাধিক পার্ক তাঁর উদ্যোগে তৈরী হয়। ১৯৫৮ সালে তাঁকে পদ্মভূষণ এবং ১৯৭৬ সালে তাঁকে পদ্মভিভূষণ সম্মানে সম্মানিত করা হয়।
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধা।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*